ভয়েসবিডি ডেস্ক নিউজ:
বাঁধ ভেঙে সাগরের পানি প্রবেশ করেছে ফসলের জমিতে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ আচরণের জন্য তোপ দাগলেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ’র বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে প্লাবিত জমিতে নেমে যান কিম জং উন।
বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ‘দায়িত্বশীল’ প্রতিক্রিয়া না দেখানোয় দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের তিরস্কার করেন তিনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তারা দেশের অর্থনীতির বিনাশ করে দিয়েছে।’
কেসিএনএ জানিয়েছে, সম্প্রতি সাগরের পানির তোড়ে একটি বাঁধ ধ্বংস হয়ে যায়, এতে ২৭০ হেক্টরেরও বেশি ধান খেতসহ ৫৬০ হেক্টর জমি ডুবে যায়। পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় লবণাক্ত পানিতে জমির ফসল নষ্ট হয়।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ’র বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে প্লাবিত জমিতে নেমে যান কিম জং উন।
বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ‘দায়িত্বশীল’ প্রতিক্রিয়া না দেখানোয় দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের তিরস্কার করেন তিনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তারা দেশের অর্থনীতির বিনাশ করে দিয়েছে।’
কেসিএনএ জানিয়েছে, সম্প্রতি সাগরের পানির তোড়ে একটি বাঁধ ধ্বংস হয়ে যায়, এতে ২৭০ হেক্টরেরও বেশি ধান খেতসহ ৫৬০ হেক্টর জমি ডুবে যায়। পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় লবণাক্ত পানিতে জমির ফসল নষ্ট হয়।
সোমবার (২১ আগস্ট) কিম দেশের পশ্চিম উপকূলের ডুবে যাওয়া ওই জমি পরিদর্শন করেছেন। এরপর কর্তব্য পালনে অবহেলা ও ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ আচরণের জন্য কর্মকর্তাদের তীব্র ভাষায় তিরস্কার করেন।
বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী কিম টুক হনকে একহাত নেন কিম। টুক ক্ষতিগ্রস্ত জমিগুলো একবার কি দুইবার ‘একজন দর্শকের মতো মনোভাব’ নিয়ে পরিদর্শন করেছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর ‘ভুল দৃষ্টিভঙ্গী ও দুর্বল মনোভাবের জন্যই’ কর্মকর্তাদের মধ্যে এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা ও শৃঙ্খলার অভাব দেখা দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন কিম।
উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি খুব একটা সুবিধাজনক অবস্থানে নেই। করোনার পর তা আরও খারাপের দিকে যায়। এরপরও ক্ষেপণাস্ত্র ও পরমাণু কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন কিম। তবে এবার তিনি কৃষিখাতেও নজর দিয়েছেন।