২০২২ সালের মার্চের তুলনায় এখন খাদ্যশস্যের দাম ১৮ শতাংশ কম। ভোজ্যতেল, গম, চিনি, গুঁড়া দুধ, ডাল ও ছোলার দামে ঊর্ধ্বমুখিতা নেই। অথচ দেশের বাজারের চিত্র উল্টো। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে যে দাম বাড়ানো হয়েছিল, তা এখনও তেমনি রয়েছে। বিশ্ববাজারে দাম কমলেও দেশের বাজারে কমেনি। উল্টো কিছু নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর প্রবণতা অব্যাহত। আসন্ন রমজানে চাহিদা আরও বাড়বে। এ সুযোগে ফায়দা লোটার আশায় দাম না কমিয়ে নিশ্চুপ ব্যবসায়ীরা।
বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল প্রায় এক হাজার ৯০০ ডলার। এখন তা এক হাজার ৩৫২ ডলারে নেমেছে। পাম অয়েলের দাম এক হাজার ৬৩৪ ডলার থেকে কমে হয়েছে ৯৪২ ডলার। একই সময়ের ব্যবধানে প্রতি টন গমের দাম ৪৯২ ডলার থেকে কমে ৩৮০ ডলার হয়েছে। এভাবে চিনি, গুঁড়া দুধ, ডাল ও ছোলার দামে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।