জাতির পিতা ও ভাষা সংগ্রামী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক দর্শন বিষয়ক সেমিনারের ৫৫৮তম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। জানিপপ কর্তৃক আয়োজিত জুম ওয়েবিনারে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন
জানিপপ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটির ফেলো ডক্টর তানভীর ফিত্তীন আবির এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব জামিল আহমেদ,রংপুর মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আর্জিনা খানম ও কুষ্টিয়ার খোকশা থেকে সিনিয়র সাংবাদিক হুমায়ুন কবির।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন, ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী আমাতুন নূর শিল্পী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মারিয়া আহমেদ,নীলফামারীর জলঢাকা থেকে পিএইচডি গবেষক ফাতিমা তুজ জোহরা ও জানিপপ’র ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার ফেরদৌস ওয়াহিদ বাপ্পি।
সভাপতির বক্তৃতায় ড.কলিমউল্লাহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, শুধু রাজপথে আন্দোলন করেই থেমে থাকেননি বঙ্গবন্ধু। আইনসভার সদস্য হিসেবেও রাষ্ট্রভাষার সংগ্রাম ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অতুলনীয় ভূমিকা রাখেন তিনি।
ড.তানভীর ফিত্তীন আবির বলেন, একটি জাতির মানদন্ড শিক্ষা। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে ব্যর্থ হলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা অধরা থেকে যাবে।
জামিল আহমেদ বলেন, আমাদের জাতীয় জীবনে বঙ্গবন্ধুর দর্শনের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
আর্জিনা খানম বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে পুনরায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবে এবং জনগণের উন্নয়নে নিয়োজিত থাকবে।
আমাতুন নূর শিল্পী বলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তানদেরকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।
হুমায়ুন কবির বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলা ভাষার জন্যই সংগ্রাম করেননি তিনি আমাদেরকে বাঙালি জাতীয়তাবাদও উপহার দিয়েছেন।
সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু কমিশনের আন্তর্জাতিক মিডিয়াসেল এর কার্যকরী সদস্য ও আমেরিকার মিলেনিয়াম টিভি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর এবং ডেইলি প্রেসওয়াচ সম্পাদক ড. দিপু সিদ্দিকী।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন, রাজশাহী থেকে ডা. মাহবুবুল হক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আইডিয়াল কিডস কেয়ার স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল ডা. বায়েজিদা ফারজানা ।