বিপদে-আপদে ভরসার প্রতীক যুবলীগ নেতা সাদী৷  সাইফুর নিশাদ

নরসিংদী প্রতিনিধি বিপদেই দেখা মিলে প্রকৃত বন্ধুর সন্ধান! কথাটি বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সকলের অন্তরে। বাক্যটির মর্মার্থ বিশ্লেষণের আরেকটি অনন্য নিদর্শন মনোহরদী বেলাবের তরুনদের আইকন যুবলীগ নেতা মঞ্জুরুল মজিদ মাহমুদ সাদী। রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশের লগ্ন থেকেই গরীব,দুঃখী ও মেহনতী মানুষের পাশে থাকার এক অন্যান্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। করোনাভাইরাস এর থাবায় যখন অসহায় মানুষ গুলো ঘরবন্দী ছিলেন তখনও তিনি তাদের পাশে ছায়া হয়ে পাশে ছিলেন।

যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন নিজের দায়িত্ববোধ থেকেই। এছাড়া প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পারা অসহায় মানুষ গুলোকে বাচার স্বপ্ন প্রতিনিয়তই দেখিয়ে যাচ্ছে। অর্থ, শ্রম, সময় সবটুকুই অন্তরের অন্তস্থল থেকে বিলিয়ে দিচ্ছেন। গেলো রমজানেও ছিলেন অসহায় মানুষদের পাশে। যেকোনো সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ছুটে গেছেন অসহায় মানুষদের দুয়ারে দুয়ারে। মসজিদ, মাদ্রাসার কল্যাণেও কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। বিভিন্ন এতিম খানায় এতিম শিক্ষার্থীদের সেহরী, ইফতারীর রুটিন মাথায় রেখে অনুদান দিয়ে গেছেন। যখন যেখানে যেভাবে পারছেন মানবতার কল্যানে নিরলস পরিশ্রম বিরতিহীনভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে সিলেট সুনামগঞ্জে স্বাধীন বাংলার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা শিল্পমন্ত্রী পুত্র সাদী।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রায় ২ হাজার পরিবারের মাঝে জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন তিনি। প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর সহায়তা পেয়ে বন্যাদুর্গত পরিবারের মুখে হাসি ফুটে। এব্যপারে মঞ্জুরুল মজিদ মাহমুদ সাদী বলেন ছোটবেলা থেকেই আমি আমার বাবাকে দেখে আসছি মানব কল্যানে নিজেকে বিলিয়ে দিতে । মানবসেবার হাতি খড়ি আমার পরিবার থেকেই।তাই আমিও আমার বাবার মত নিজের সাধ্য মতো চেষ্টা করি মানবসেবা করে যেতে। আমি ও আমার পরিবার মানুষের কল্যানে কাজ করার মাধ্যমে প্রকৃত সুখ খুজে পাই। সিলেট ও সুনামগঞ্জের ভয়াবহ অবস্থা আমরা সবাই দেখতে পাচ্ছি। আমাদের উচিত এই বিপদে তাদের পাশে দাঁড়ানো। আসুন সকলে মিলে আমাদের সাহায্যের হাতটুকু বাড়িয়ে দেই৷ খাদ্য সামগ্রী সহায়তা বিতরনের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক এবং ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।

সর্বশেষ